নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে ব্যবসায়ীদের মধ্যে বোক্তা ঠকানোর প্রবণতা বেড়েই চলছে। ফলে কেনাকাটা ও সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ভোক্তার অধিকার কতটা রক্ষিত হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বোক্তাদের মধ্যে।ভোক্তার অভিযোগে বিভিন্ন তথ্য পর্যালোচনা করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। পণ্য ও মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা,নির্ধারিত মূল্যের বেশি নেওয়া, ভেজাল পণ্য বিক্রি ও পণ্যের মোড়কে ব্যবহার না করে ব্যবসায়ীরা এখনো বক্তাদের ঠকিয়ে যাচ্ছে। যদিও ব্যবসায়ীদের কাছে নিয়মিত প্রতারণার শিকার হলেও বক্তারা খুব বেশি আইনের সাহায্য নিচ্ছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় না। ভোক্তাদের অধিকার অক্ষুন্ন রাখার লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর তাদের কার্যক্রম শুরু করেছিল ২০০৯সালে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোক্তা সাংবাদিক জসিম উদ্দিন রাজকে বলেন, অনেক সময় কিনাকাটা ব্যবসায়ীরা প্রতারণা করলেও বিচার চাওয়ার ইচ্ছা করে না। যদিও বিচারে জিতলে প্রতিষ্ঠানটি টাকা দেয় !
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সোনাইমুড়ী বাজারের এক ব্যবসায়ী বলে,যখন অভিযান পরিচালনা করে তখন তো আমরা মূল্য তালিকা প্রদর্শন করে থাকি।
নোয়াখালীর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মোঃ কাউসার মিয়া বলেন,আমরা সিডিউল করে অভিযান পরিচালনা করি।গত মাসেও আপনাদের সোনাইমুড়ীর নদোনা বাজারে আমরা আমাদের অভিযান পরিচালনা করেছি। আপনি ঐখানকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করেন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেন বলেন, এই বিষয়ে অতি দ্রুত আমি ব্যবস্থা নিব।
Leave a Reply