উজিরপুর (বরিশাল) সংবাদদাতাঃ বরিশালের উজিরপুরের হারতা ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সুনিল বিশ্বাসকে নিয়ে নানা চক্রন্ত করছে একটি মহল। ওই মহলটি তাকে ফাদে ফেলে স্বার্থ হাসিল ও সম্মান হানি করতে মাঠে নেমেছেন। এক নারীকে ব্যাবহার করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। ওই নারী তার সাবেক স্ত্রী । সুনিল বিশ্বাস তাকে ৪ মাস আগে ডিফোর্স (তালাক) দিয়েছেন। তালাকের খবর পেয়ে সুনিল বিশ্বাসকে সায়েস্তা করতে ওই নারীকে নিয়ে একটি চক্র মাঠে নেমেছেন। ২০১৪ সালে একটি নোটারীর মাধ্যমে ৩ লাথ টাকার কাবিনে হারতা ইউনিয়নের জামবাড়ি গ্রামের দস্বরত সমাদ্দারের মেয়ে কনক লতাকে বিয়ে করেন। সামাজিক মর্যাদা ও সম্মানের কথা বিবেচনায় সুনিল বিশ্বাস ও কনক লতার ২য় বিয়ের বিষয়টি ঘোপন থাকে। নানা কারনে স্ত্রী কনক লতার সাথে সম্প্রতিক সময় কলহ তৈরী হলে চলতি বছরের ২ জানুয়ারী সুনিল বিশ্বাস তাকে তালক দেন । আইন অনুযায়ী তালক দেয়া স্ত্রীকে তার পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। সুনিলের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও একটি কুচক্রি মহল তার সম্মানহানী করতে মরিয়া হয়ে উঠেন। সে কারনে বিষয়টি নিয়ে নানা ধরনের সড়যন্ত্রের ফাদ তৈরী করেন ওই মহলটি। তালাকের ৪ মাস পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের অপ-প্রচার করছেন। সুনিল বিশ্বাস জানিয়েছেন,একটি মানুষ পারিবারিক প্রয়েজনে একাধিক বিয়ে করতে পারেন আমিও যে কোন কারনে বিয়ে করেছিলাম। ১০ বছরের সাংসারীক জীবনে নানা ধরনের মানসিক নির্যাতন সয্য করেও সংসার টিকানোর সব চেষ্টায় পরাজিত হয়ে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ২য় স্ত্রী কনক লতাকে তালাক বা ডিফোর্স দিয়েছি। এটা কি আমার অন্যায় কাজ ? তালাকের পর একটি মহল আমাকে নিয়ে নানা ধরনের সড়যন্ত্র করছেন। রাজনৈতিক , সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে তারা মিডিয়াকেও ব্যাবহার করছেন বলে তিনি অভিযোগ করেন।
Leave a Reply