মোছাঃ সাহীদা বেগম, পিতা _বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আজিজ হাওলাদার, সাহীদার জন্ম ০১/০১/১৯৭০সনে পিরোজপুর জেলা মঠবাড়িয়া উপজেলা এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন,সাহীদা বেগম স্কুল জীবন শেষ করে ১৯৮৫ সালে স্থানীয় মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করার পর,
মোঃ আনোয়ার হোসেন এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এর পর থেকে তিনি ঢাকাতে বসবাস শুরু করেন স্বামী আনোয়ার হোসেনকে নিয়ে শুরু হয় তার সংসারী জীবন,
স্বামীর সংসারে এসে মানুষের সেবা কিভাবে করবেন এই প্রেরণা যেন আরো বেড়েই চলেছে, স্বামী আনোয়ার হোসেন সাহীদা বেগমের প্রেরণা দেখে তাকে আরো উৎসাহ দেওয়া শুরু করলেন।সাহীদা তার সাধ্য অনুযায়ী গরীব অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে তিনি ৮১ মাওঃ ভাসানী রোড, দত্তপাড়া, ৪৮ নং ওয়ার্ড গাজিপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী এবং গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের একজন নাগরিক, সাহীদা বেগমের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসাবে আজ অবহেলিত,
ছোট বেলায় থেকে সাহীদা বেগমের মনে একটা ইচ্ছা ছিল তিনি যেন মানুষের সেবা করতে পারেন। স্বামীর সংসারে যাওয়ার পরেও যেন এই ইচ্ছা আরো তাড়া করে পিছন থেকে মানুষের সেবা করার জন্য। আজও ইচ্ছা কে পূরণ করার জন্য নিজের স্বামীর অর্জিত অর্থ থেকে যতটুক সম্ভব অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে, সাহীদা বেগম মনে করেন মানুষের কল্যাণে মানবতার কল্যাণে দেশ ও জাতির কল্যাণে কিছু করাই হইলো একজন প্রকৃত মানুষের মূল ধর্ম।
সাহীদা বেগমের রাজনৈতিক জীবন শুরু ২০০২সালে গাজীপুরের মাটি ও মানুষের নেতা ভাওয়াল বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আহসান উল্লাহ স্যারের, স্নেহের ছোট ভাই জনাব মতিউর রহমান মতির ভাইয়ের হাত ধরে রাজনীতিতে পদার্পণ। ২০০২ সাল থেকে রাজনীতির ময়দানে আছেন কোন পথ পদবি ছাড়া সাহীদা বেগম। গত দিন গুলি কাটিয়েছেন ওয়ার্ড কমিটিতে।
সাহীদা বেগম এবার তিনি টঙ্গী থানার কমিটির কোন পদ চাইবেন বলে আশা করছেন। এই বিষয়ে সাহীদা বেগমের সাথে বলতে গেলে তিনি দক্ষিণের ক্রাইম পত্রিকা কে জানান আমি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও ভাওয়াল বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আহসান উল্লাহ স্যারের সুযোগ্য সন্তান আলহাজ্ব জাহিদ আহসান রাসেল এমপি মহোদয়ের সাথে কথা বলে। এরপর গাজীপুর মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেত্রীদের সাথে বলবো।
Leave a Reply