কারো সহকর্মী, কারো বড় ভাই,কারো ছোট ভাই,আবার কারো ছিলেন বন্ধু। কিন্তু শেষ বিদায়ে সবাই ছিলেন এক কাতারে। শেষ নামাজের জানাজাতে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে মুরাদ হোসেনের জন্য ফেলেছেন চোখের নোনা জল।
কেউ আবার প্রকাশ্যেই কেঁদেছেন। কেউ বার লুকিয়ে। অনেকেই আবার নিরবে চোখের নোনা জল ফেলেছেন অঝোর ধারায়। সকলের প্রার্থনা ছিল একটাই ‘পরপারে যেন ভালো থাকে মুরাদ হোসেন আজ ২৭ ফেব্রুয়ারী শনিবার সকাল ১০ টায় নগরীর রুপাতলী মোল্লাবাড়ি মাদরাসা মাঠে মুরাদ হোসেনের নামাজের জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সিনিয়র সাংবাদিক, রাজনীতিক সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।এর পরে মুরাদের মরদেহ মাদরাসার পাশে কবর স্থানে দাফন করা হয়।মুরাদ ছিলেন বরিশাল প্রেসক্লাবের সহযোগী সদস্য, জেলা সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদের সহ-সভাপতি ও আজকাল পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক অনলাইন নিউজ পোর্টাল বরিশাল টাইমস এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ছিলেন।উল্লেখ,গত ২৬ ফেব্রুয়ারী বিকালের দিকে নগরীর শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়াবন্ধ হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তার এ অকাল প্রয়াণে সাংবাদিক মহলে নেমে আসে শোকের ছায়া।মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। তিনি স্ত্রী ও ২ ছেলে সন্তান সহ অসংখ্যা গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তার এ অকাল মৃত্যুতে বরিশাল সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠনের পক থেকে শোক ও নিহতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।জানাযা নামাজ শেষে মুরাদ হোসেনের বাসায় যান সাংবাদিক সমন্বয় পরিষদের নেতৃবৃন্দরা তারা মুরাদের শোকহত পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেয়া সহ খোজ খবর নেন।এবং সব সময় মুরাদের পরিবারের পাশে থাকার কথা ব্যক্ত করেন তারা
Leave a Reply