দেওয়ান রসুল হৃদয় (১৯) কথিত মডেল। সে বিভিন্ন ভিডিও তৈরি করে তা টিকটক ও লাইকিতে আপলোড করে। সেখানে অভিনয়ের ফাঁদে ফেলে একে একে চার ছাত্রীকে নিজের বাসায় আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ১৬ থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কুড়িলে হৃদয়ের বাসায় এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ঘটনার শিকার ছাত্রীরা ভাটারা থানায় অভিযোগ দিলে সোমবার রাতে পুলিশ হৃদয়কে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, পাশবিকতার শিকার ছাত্রীদের তিনজন কলেজ এবং একজন স্কুলের ছাত্রী। তাদের বয়স ১৮ বছরের নিচে। তারা ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় থাকে। গ্রেপ্তার হৃদয় একজন ক্রমিক ধর্ষক (সিরিয়াল রেপিস্ট)। পুলিশের তদন্ত সংশ্নিষ্ট অন্য এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হৃদয় নিজেকে মডেল ও নৃত্যশিল্পী পরিচয় দেয়। দীর্ঘদিন ধরেই সে এমন পরিচয়ে অপকর্ম করে আসছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। তার বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত শুরু হয়েছে। তার আর কোনো সহযোগী রয়েছে কিনা, তা জানার চেষ্টা চলছে।
Leave a Reply